সময় হয়েছে জীবনের অন্তরঙ্গ সঙ্গীকে খুঁজে নেয়ার। এরই মাঝে চলার পথে বন্ধু পেয়েছেন অনেক, কিন্তু তার মতো করে কাউকে পাননি। ছোট থেকেই সামাজিক নানা রীতি দেখে অভ্যস্ত। সেই সব রীতির সঙ্গে আপনার পছন্দের কোথাও যেন অমিল; আর বিপত্তি সেখানেই। মা-চাচীদের মুখে শুনেছেন স্বামীর বয়স স্ত্রীর চেয়ে বেশি হলে একজন রক্ষক পাওয়া যায়। সব দায়িত্ব তার কাঁধে থাকে, বউ থাকে নির্ভার। এদিকে সঙ্গীর বয়স আপনার থেকেও কম। তাই চিন্তায় পড়ে যান মাঝে মাঝেই। অথচ আপনিই পেতে পারেন-
যথার্থ প্রাধান্য
সঙ্গী বয়সে ছোট হলে সঙ্গীনীকে যথার্থ প্রাধান্য দিতে প্রস্তুত থাকে। সঙ্গীনী বয়সে বড় হলে মমতাময়ী, অভিজ্ঞ ও সহিষ্ণুর ভূমিকা পালন করতে পারে। এসব দেখে সঙ্গীনীকে জীবনের সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে একটি ছেলের কোনো বাধা থাকে না। এমন নারী পুরুষের কাছে যথার্থ শ্রদ্ধা পান। তার দিক থেকে নারীর সফলতা এবং ব্যক্তিস্বাধীনতায়ও কোনো ধরনের বাধা আসে না।
খুশি রাখতে ব্যস্ত
প্রেমের পরিণতিতে সঙ্গিনীর মনের সঙ্গে সঙ্গীর মনের রসায়ন অনেক বেশি ভালো থাকে। তাই কম বয়সী পুরুষরা তার সঙ্গীনীকে খুশি করতে সব সময় ব্যস্ত থাকেন। এ ধরনের পুরুষরা স্মার্ট, চটপটে এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে নারীর মন জয় করতে সব সময় প্রস্তুত।
সর্বদা আপনার জন্য
তিরিশের কোঠায় পা দিয়েছেন অথচ যেকোনো কারণেই তিনি একাকী। এ ধরনের পুরুষরা ঝামেলাবিহীন থাকেন। তারা প্রেম-ভালোবাসার বিষয়ে যথেষ্ট আশাবাদী। তিনি বেশি বয়সী নারীর প্রতি আস্থা রাখতে পারেন।
বিষ্ময়ের জায়গা
নিজের চেয়ে বেশি বয়সী নারীর প্রতি আকর্ষণের অন্যতম কারণ হলো, তাদের অভিজ্ঞতা এবং গবেষণাধর্মী আচরণ। অনুকরণীয় এবং অভাবনীয় আচরণ সব সময়ই তাদের মুগ্ধ করে চলে। বিষ্ময় জাগায় প্রতিটি সময়। আর তাই আগ্রহের কমতি থাকে না।
জীবনে আসবে নতুনত্ব
কম বয়সী পুরুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব থাকলে তিনি সঙ্গীনীকে ফেলে আসা রঙিন দিনে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। তখন যৌবনের আয়ু বেড়ে যাবে অনেক বেশি। দুজনের কাটানো সময় খুব মজার ও উপভোগ্য হবে। কোনো ঝামেলা আর সৌভাগ্যবান সে নারীকে বিষণ্ণ করতে পারবে না।