ইয়ামিন হোসেন, ভোলা উত্তর প্রতিনিধি ।।
ভোলা সদর উপজেলা বাপ্তা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের দিনমজুর মমিন তালুকদারের যুবতী মেয়ে সাথী বেগম (১৯) এর সাথে পার্শ্ববতি ইলিশা ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের শহীদ মিয়ার লম্পট পূত্র মোঃ সালাউদ্দিন (২১) এর সাথে দীর্ঘ দের বছর যাবত মোবাইলে প্রেম করে আসছেন।
এরি সুভাদে গত ৫ মে (মঙ্গলবার) সাথিকে বিয়ের প্রলোবন দেখিয়ে ঐ লম্পট সালাউদ্দিন সাথিকে মোবাইলে বলেন আমরা ঢাকার উদ্দেশ্য আজকে চলে যাব। সেখানে গিয়ে আমরা দুজন দুজনকে ইসলামী সরিয়ত মোতাবেক বিবাহ্ করিবে।
সালাউদ্দিনের কথার উপর বিশ্বাস করে প্রেমের টানে ঘর ছেড়ে চলে যান সাথি বেগম ঐ দিনই ইলিশা বিশ্ব রোড দিয়ে টিপু-২ লঞ্চে একটি কেবিন ভাড়া নিয়ে সালাউদ্দিনের সহযোগী সিরাজ ও ইউছুফ এর সহযোগীতায় স্বামী স্ত্রীর মতো ঐ কেবিনে মিলামেশা করেন। লঞ্চটি ঢাকা সদর ঘাট পৌচা মাত্রই সালাউদ্দিন ও তার ঐ সহযোগীরা সাথিকে বলেন আমরা নিচ থেকে আসি এই বলে চলে যান। উপায়ন্ত না দেখে ঐ সাথি ঐদিনই লঞ্চ চরে আবার দেশে চলে আসেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় তোলপার সৃষ্টি হলে সালাউদ্দিনের বাবাকে বিষয়টি জানালে সে উল্টো সাথি ও সাথির বাবাকে প্রাণ নাশকের হুমকি দেন এবং বলেন আমার বাড়ীতে এসব খবর নিয়ে আসলে মামলাদিয়ে বাপ বেটি দুজনকে জেলের ভাত খাইয়ে ছারবো।
এই বেপারে ইলিশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাহাজল বেপারির সাথে যোগাযোগ করলে সে বলেন বিষয়টি আমি শুনেছি এবং ঐ ওয়ার্ডের মেম্বার সিরাজ ফরাজীকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেছি। ইলিশা পুলিশফাড়ির ইনচার্জ বশির আহম্মেদের সাথে একাদিক বার মোবাইলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে ও তাকে পাওয়া যায় নি।
এখন এলাকাবাসী ও সাথির পরিবারের দাবী অতি দ্রুত ঐ লম্পট সালাউদ্দিন ও তার সহযোগীদেরকে আইনের আওয়াতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির হস্তক্ষেপ কামনা করছি।