এম,এ কাশেম
গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর থানার এ,এস আই ফাইজুরের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ এতদিন গুঞ্জন হলে বাস্তবে প্রমান মিলছে গতকাল। জানা যায় গতকাল জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে অবহিত না করে গাজীপুর জেলার সিমানা অতিক্রম করে উত্তরা জোনের পূরব থানা অনুমতি ব্যতিরেখে প্রবেশ করে জৈনক খালেদ নামের ব্যক্তির বাসায় প্রবেশ করে চাঁদা দাবি করেন এবং খালেদকে বাসায় না পেয়ে তার স্ত্রীকে খালেদকে দেখা করার জন্য হুমকি প্রদান করে এবং শাসিয়ে দেন যে যদি খালেদ তার সাথে দেখা না করেন মামলা দিয়া জেলে পাঠানো হবে ভয় দেখিয়ে চলে আছেন । জানা যায় খালেদ এর বিরুদ্ধে জয়দেবপুর থানায় কোন মামলা ও সু নির্দিষ্ট কোন অভিযোগ নাই । কেন তাহাকে কোন অভিযোগ ছাড়ায় হয়রানীর চেষ্টা করেন তার কারন জানতে চাইলে এ,এস আই ফাইজুর ক্ষিপ্ত হয়ে বাসার সবাই কে গাল মন্দ করেন বলে জানা যায় । খালেদ আর ও জানান তার অন্য একটি বাড়ি গাজিপুরের ছয়দানায় সেই বাড়িতে ও তার ভাড়াটিয়াকে ও বিনা কারনে অন্যায়ভাবে ফাইজুর তার সঙ্গীও ফোস সহ নিয়া শারীরিকভাবে নির্যাতন ও মারধর করেন । এবং হুমকি দিয়া চলে আসেন । তিনি বলেন খালেদকে কেউ বাসা ভাড়া ও ঘর ভাড়া দিবেন না । পরে ভাড়াতিয়া ভাড়া দেওয়া হয়েছে মর্মে জানালে তিনি ভাড়াটিয়ার ওপরে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রচুর মারধর করেন । এই ব্যপারে এ,এস আই ফাইজুরের বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিককে ও অশালীন আচরণ করে হুমকি অব্যহত রাখেন । এসব ক্ষতিপয় পুলিশ অফিসারের কারনে পুলিশের সুনাম ক্ষুণ্ণ হওয়ার আশঙ্খা রয়ছে । এবং ভোক্তভোগীরা জানান এ,এস আই ফাইজুরের এমন আচরণের ও অপকরমের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষ প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের সু- দৃষ্টি রাখা দরকার বলে মনে করি । তার অপকর্মের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন পরবর্তী সংখ্যায় প্রকাশ করা হবে । পুলিশ ও সাংবাদিকের মাঝে বন্ধুই সুলভ আচরণকে বিবৃতকর পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্খা প্রকাশ করার জন্য ফাইজুরের মত একজন পুলিশ অফিসারই যথেষ্ঠ।