শুক্রবার দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা ও নিহত পরিবারের সদস্যদের শ্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা চুরি হলেও সরকারের যেমন দায়বদ্ধতা আছে তেমনি কুঁড়ে ঘরে চুরি হলেও তার দায়বদ্ধতা আছে। ১২ জন মারা গেছে তার পরেও আওয়ামী লীগ বলছে নির্বাচন সুষ্ঠ হয়েছে। তাহলে কতজন মরা গেলে নির্বাচন অসুষ্ঠু হবে এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।
বঙ্গবীর আরো বলেন, আমি এমন একটা দেশ চাই যে দেশে সবাই নিরাপদে থাকবে। কোন মা তার সন্তানকে গলা টিপে মারবে না, মায়ের পেটে সন্তান গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হবে না। বঙ্গবন্ধু একটা দেশকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। আমরা হয়ত উপযুক্ত সন্তান না। আমরা সেই স্বাধীনতার ভাল ফল ভোগ করতে পারছি না। আমরা মারামারি-কাটাকাটি, কামড়া-কামড়ি করছি। এটা আমাদের দোষ বঙ্গবন্ধুর দোষ না।
এর আগে তিনি টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কবরের পাশে দাঁড়িয়ে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করেন। পরে তিনি কবরের পাশে বসে অজোরে কাঁদেন। এসময় তার সঙ্গে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার বীর প্রতীক, ফরিদ আহম্মেদ, রফিকুল ইসলামসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
(সূত্র-মানবকন্ঠ)